Posts

Recently posted

Image
Download Videoder apk . YouTube Video download application.  ⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇ Click  (Download Now)

Vidmate app download free

Image
Download Vidmate App ⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇⬇ DOWNLOAD NOW

বন্ধুত্ব থেকে প্রেম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেম মাহি , অত্যন্ত হাসিখুশি , প্রাঞ্জল এক ছেলে । বন্ধুমহলে তার জনপ্রিয়তা খারাপ না । একটু পাগলামি আর ঠোঁটকাটা স্বভাব সাথে থাকায় বন্ধুদের মাঝে কয়েকজন কেন জানি তাকে একটু বেশিই পছন্দ করে । সেই কয়েকজনের মধ্যে অর্ণব একজন । অর্ণব আর মাহি সেই তৃতীয় শ্রেণী থেকে এক সাথে ।শৈশব থেকে কৈশোর , তার পর তারুণ্য । একসাথে দীর্ঘদিনের পথ চলা । তাদের বন্ধুমহলটা অনেক বড় , প্রায় বিশ পঁচিশ জনের দল । প্রতিদিন বিকালে স্কুলের মাঠে খেলাধুলা আর সন্ধ্যায় আড্ডাবাজই তাদের দলটাকে টুকরো টুকরো হতে দেয়নি । সবাই এখনও স্কুল জীবনের মত একসাথে আছে । কয়েকজন ঢাকা , কয়েকজন সিলেট পড়াশুনা করে । যে যেখানেই থাক , ছুটিতে সবাই একসাথে । অর্ণবের সবচেয়ে কাছের বন্ধু তিনজন । আরিফ , নীল এবং রিমি । অন্যদিকে মাহির বন্ধুমহল বিশাল । অর্ণব যখন স্কুল জীবনে কোচিং করত , তখন তার সাথে এক ক্লাসে পড়ত রাত্রি । দুজনের পরিবারের মাঝে জানাশোনা ছিল , কিন্তু নিজেদের মধ্যে তারা কখনো কথা বলেনি । অর্ণবের চোখে কখনো রাত্রিকে বিশেষ কিছু মনে হয়নি । তবে রাত্রির দুষ্টুমি ভরা চোখ , আর ছটফটানি ভরা চালচলন দেখে বেশ মজা লাগত তার । তাদের ...

হ্যাঁ, অনেক ভালবাসি তোমাকে

হ্যাঁ, অনেক ভালবাসি তোমাকে রিকশায় উঠে চলে যাচ্ছিলো সে। ফোনের দিকে তাকালাম। নিয়ম হয়ে গেছে যে যাওয়ার সময় ফোন দেবেই সে। সামনে বসে যত ঘন্টাই কথা হোক না কেন রিকশা উঠে ওর মনে পড়েই যাবে কি কি বাকি রয়ে গেছে। তাই ফোন দিয়ে সেগুলো বলে যাবে অনর্গল। ফোন বাজছে কিন্তু ধরলাম না। চলে যেতে থাকা রিকশার দিকে তাকিয়ে আছি। হুডের পেছন দিকে সামান্য ফাঁক থাকে রিকশায়। ওদিক দিয়েই পেছন ফিরে তাকালো। চোখে প্রশ্ন কেন ধরছি না ফোন। উত্তর দিলাম আর অপেক্ষা নয়। ধরলাম কল। কি ব্যাপার কল ধরো না কেন? তোমাকে আর একটু দেখতে ইচ্ছে হলো তাই। মানে? আবার কিভাবে দেখবা? এই যে পেছন ফিরে তাকালে? তা তো তুমি ফোন ধরছো না দেখে তাই। জানতাম তো। না ধরলেই তাকাবে। তখন একটু দেখবো। ইস! কি ফাজিল! এতো দেখেও মন ভরে না। আসলেই ওকে বারবার দেখতে ইচ্ছে করে। আমার কি দোষ! আগে তো কখনো এমন হয় নি। ইদানিং হচ্ছে আর খুব বেশি হচ্ছে। আমার জেদ আকাশ ছোঁয়া। যা ভাববো তাই করবো। যা চাইবো তা নিয়েই ছাড়বো। আমি যখন ভাবি যে কোনো মানুষের সাথে আর কথা বলবো না। আর সত্যি বলি না। যখন কাউকে ভুলে যেতে চাই সত্যি ভুলে যাই। ছাপ পড়ে না তাদের থাকা না থাকাতে। ছোট ছোট...

তোমার দিকে তাকিয়েই থাকি

তোমার দিকে তাকিয়েই থাকি সামনের ক্যানভাসটার দিকে গভীর মনোযোগে তাকিয়ে আছে তন্বী। মুখে কিছুটা বিরক্তির ছাপ। চোখের নিচের রংটা কিছুতেই ঠিক মতো দিতে পারছে না। বারবার কেমন কালো কালো হয়ে যাচ্ছে। শান্ত যখন কাজ করতে করতে ঘুমাতে ভুলে যায়, তখন ওর চোখের নিচে এমন কালি পড়ে। ছেলেমানুষী মুখটাতে কেমন একটা বয়ষ্ক ভাব এসে যায়। তন্বীর ইচ্ছে করে বকে ঘুম পাড়িয়ে দেয়। কিন্তু কোনোভাবেই শান্তর উপর রাগ করতে পারে না। চোখের দিকে তাকালেই আর রাগ ধরে রাখা যায় না। অনেকগুলো পেইন্টিং ছড়ানো চারপাশে। বেশিরভাগ তেল রঙের। কিছু জল রঙ। সারাদিন বাসায় একা একা থেকে পেইন্টিং করে তন্বী। বেশিরভাগ সময় কাটে বাসার ভেতর এই ছোট্ট স্টুডিওটাতেই। মানুষের ছবি কখনোই ভালো আঁকতে পারে না। তারপরও ভেবেছিলো শান্তকে আজকে ছবিটা উপহার দিবে। কিন্তু চোখের নিচের রংটা কোনোভাবেই ঠিক করতে পারছে না। মুখ দিয়ে বিরক্তির একটা শব্দ করে উঠে দাড়ালো। এক কাপ চা বানিয়ে আনবে। চা খেয়ে শুরু করলো আবার। সারাদিন চেষ্টা করেও ছবিটা কোনোভাবেই ঠিক করতে পারলো না। শান্তকে বলেছিলো আজ একটু তাড়াতাড়ি আসতে। কিন্তু শান্ত এলো রাত নয়টায়। ক্যানভাসটাকে খালি ক্যানভাসগুলোর আড়ালে লুকিয়ে রে...

এরই নাম ভালবাসা

এরই নাম ভালবাসা ই প্রজাপতি একজন আরেকজনকে খুব ভালোবাসতো। তাদের মাঝে প্রায়ই তর্ক হতো যে কে কাকে বেশি ভালোবাসে। যাই হোক, একদিন তারা দুজনে একটা বাজি ধরল। বাজির শর্ত ছিল, তারা যেই বাগানে থাকে সেই বাগানের সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার উপর একদম সকালে যে আগে বসতে পারবে সেই অন্যজনকে বেশি ভালোবাসে! মেয়ে প্রজাপতিটা রাতে আর ঘুমাল না। সে শুধু ভাবতে লাগলো। ঘুমিয়ে পড়লে যদি ছেলে প্রজাপতিটা আগে চলে যায়! খুব সকালে মেয়ে প্রজাপতিটা তাড়াতাড়ি বাসা থেকে বের হয়ে উড়তে উড়তে সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার কাছে গেল। তখন ছিল একদম ভোরবেলা। চারিপাশে আলোও ফুটেনি। সে গিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলো কখন সকাল হবে আর ফুলটা ফুটবে! এরপর সকাল হলো। সূর্যের প্রথম কিরণ সেই বাগানের সবচেয়ে সুন্দর ফুলটার উপর পড়লো। আর মেয়ে প্রজাপতিটা গভীর বিস্ময়ে দেখলঃ ছেলে প্রজাপতিটা সেই ফুলের মধ্যে বসে আছে। তার দেহে প্রান নেই। আসলে, মেয়েটাকে সকাল বেলা চমকে দেয়ার জন্য সে গত রাত থেকেই ফুলটার মধ্যে ঢুকে ছিল। রাতে যখন ঠাণ্ডা খুব বেড়ে যায় তখন সে ঠাণ্ডায় কাবু হয়ে মারা যায়। আর এজন্য সে মরে ফুলের মধ্যেই পরে থাকে। সে চেয়েছিল নিজের প্রিয়তমাকে চমকে দিতে! কিন্তু পারেনি। অন্যদিক...

মনের মানুষের কাছে প্রথম চিঠি

মনের মানুষের কাছে প্রথম চিঠি কেনো জানি খুব কান্না পাচ্ছে! শূন্যতা, পূর্ণতা, নির্ভরতা নাকি নিঃসঙ্গতার জন্য, জানি না। শুধু বুঝতে পারছি বুকের ভিতরে কোথায় জেনো লুকানো জায়গা থেকে একদল অভিমান প্রচণ্ড কান্না হয়ে দু’চোখ ফেটে বেরুতে চাইছে। তুমি কাছে নেই বলে শূন্যতা তার ইচ্ছে মত দেখাচ্ছে তার নিষ্ঠুর খেলা। আমিতো তোমার বুকে মুখ লুকালেই বাঁচি এখন! কিন্তু তুমি যে কত দূরে! আজ শেষ বিকেলের পাহাড় ছুঁয়ে ছুটে আসা দমকা হাওয়ার জড়িয়ে দেয়া মেঘের মতো ছোট্ট একটি ঘটনা আমার সব দ্বিধাকে উড়িয়ে নিয়ে গেলো! বুঝলাম, মহাকাল যে হাস্যকর ক্ষুদ্র সময়কে “জীবন” বলে আমাকে দান করেছে। সেই জীবনে তুমি-ই আমার একমাত্র মানুষটি, যার পাঁচটি আঙ্গুলের শরণার্থী আমার পাঁচটি আঙ্গুল, যার বুকের পাঁজরে লেগে থাকা ঘামের গন্ধ আমার ঘ্রাণশক্তির একমাত্র গন্তব্য। যার এলোমেলো চুলে আমি-ই হারিয়ে যাবো। আর আমি হারিয়ে যাবো ভালবাসতে বাসতে!!! যার দুটো অদ্ভুত সুন্দর মধুভরা ঠোঁটের উষ্ণতায় আর তাই জীবনটা আজ ঠিক সেই অদ্ভুত ফুলগুলোর মতই মতই সুন্দর, যা দেখে আমি চমকে উঠেছিলাম। আর তুমি আমায় পরম মততায় আলতো জড়িয়ে ধরে তোমার ঠোঁটের সেই খুব মিষ্...